সুমন্ত কলেজে অংক ক্লাসে বসে বসে ঝিমুচ্ছে। শিক্ষক ক্লাসে ফ্যাক্টরীয়াল না কি জানি পড়াচ্ছেন, সেদিকে তার মনোযোগ নেই। অর্ধঘুমন্ত চোখে সে সামনের বেঞ্চে বসা মারিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। মারিয়া ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটি। "উফফ মারিয়া! মানুষ কেন এত কিউট হয়!" সুমন্ত প্রায়ই ওকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে আর ওকে ইমপ্রেস করার কথা ভাবতে থাকে। আর দিবাস্বপ্ন দেখাটা সুমন্ত এর অনেক বড় একটা বদভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। যখন তখন, যা তা নিয়ে ও দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দেয়। এমন সময় স্যার বলে উঠলেন, "তো তোমরা শিখলে, ১! মানে হচ্ছে ১ আর যেকোনো সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল হচ্ছে সেই সংখ্যা গুন তার আগের সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল। এখন তোমাদের মধ্যে কে আগে বলতে পারবে ৫!, মানে ফ্যাক্টরীয়াল ৫ সমান কত?" সুমন্তের মাথায় আসলো, "এইত সুযোগ মারিয়াকে ইমপ্রেস করার! ৫ ফ্যাক্টরীয়াল
মানে হচ্ছে ৫ গুন ৪ ফ্যাক্টরীয়াল। ইশ! কিন্তু ৪ ফ্যাক্টরীয়াল সমান কত?" অর্ধঘুমন্ত সুমন্ত চিন্তা করতে লাগল, সে যদি ৪ ফ্যাক্টরীয়ালের মান কোনভাবে জানতে পারে, তবে তার সাথে ৫ গুন করে দিয়েই ৫ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করে ফেলতে পারবে, চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুমিয়ে সুমন্ত স্বপ্নে দেখে,
সুমন্ত কলেজে অংক ক্লাসে বসে বসে ঝিমুচ্ছে। শিক্ষক ক্লাসে ফ্যাক্টরীয়াল না কি জানি পড়াচ্ছেন, সেদিকে তার মনোযোগ নেই। অর্ধঘুমন্ত চোখে সে সামনের বেঞ্চে বসা মারিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। মারিয়া ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটি। "উফফ মারিয়া! মানুষ কেন এত কিউট হয়!" সুমন্ত প্রায়ই ওকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে আর ওকে ইমপ্রেস করার কথা ভাবতে থাকে। আর দিবাস্বপ্ন দেখাটা সুমন্ত এর অনেক বড় একটা বদভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। যখন তখন, যা তা নিয়ে ও দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দেয়। এমন সময় স্যার বলে উঠলেন, "তো তোমরা শিখলে, ১! মানে হচ্ছে ১ আর যেকোনো সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল হচ্ছে সেই সংখ্যা গুন তার আগের সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল। এখন তোমাদের মধ্যে কে আগে বলতে পারবে ৪!, মানে ফ্যাক্টরীয়াল ৪ সমান কত?" সুমন্তের মাথায় আসলো, "এইত সুযোগ মারিয়াকে ইমপ্রেস করার! ৪ ফ্যাক্টরীয়াল মানে হচ্ছে ৪ গুন ৩ ফ্যাক্টরীয়াল। ইশ! কিন্তু ৩ ফ্যাক্টরীয়াল
সমান কত?" অর্ধঘুমন্ত সুমন্ত চিন্তা করতে লাগল, সে যদি ৩ ফ্যাক্টরীয়ালের মান কোনভাবে জানতে পারে, তবে তার সাথে ৪ গুন করে দিয়েই ৪ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করে ফেলতে পারবে, চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুমিয়ে সুমন্ত স্বপ্নে দেখে,
সুমন্ত কলেজে অংক ক্লাসে বসে বসে ঝিমুচ্ছে। শিক্ষক ক্লাসে ফ্যাক্টরীয়াল না কি জানি পড়াচ্ছেন, সেদিকে তার মনোযোগ নেই। অর্ধঘুমন্ত চোখে সে সামনের বেঞ্চে বসা মারিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। মারিয়া ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটি। "উফফ মারিয়া! মানুষ কেন এত কিউট হয়!" সুমন্ত প্রায়ই ওকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে আর ওকে ইমপ্রেস করার কথা ভাবতে থাকে। আর দিবাস্বপ্ন দেখাটা সুমন্ত এর অনেক বড় একটা বদভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। যখন তখন, যা তা নিয়ে ও দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দেয়। এমন সময় স্যার বলে উঠলেন, "তো তোমরা শিখলে, ১! মানে হচ্ছে ১ আর যেকোনো সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল হচ্ছে সেই সংখ্যা গুন তার আগের সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল। এখন তোমাদের মধ্যে কে আগে বলতে পারবে ৩!, মানে ফ্যাক্টরীয়াল ৩ সমান কত?" সুমন্তের মাথায় আসলো, "এইত সুযোগ মারিয়াকে ইমপ্রেস করার! ৩ ফ্যাক্টরীয়াল মানে হচ্ছে ৩ গুন ২ ফ্যাক্টরীয়াল। ইশ! কিন্তু ২ ফ্যাক্টরীয়াল
সমান কত?" অর্ধঘুমন্ত সুমন্ত চিন্তা করতে লাগল, সে যদি ২ ফ্যাক্টরীয়ালের মান কোনভাবে জানতে পারে, তবে তার সাথে ৩ গুন করে দিয়েই ৩ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করে ফেলতে পারবে, চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুমিয়ে সুমন্ত স্বপ্নে দেখে,
সুমন্ত কলেজে অংক ক্লাসে বসে বসে ঝিমুচ্ছে। শিক্ষক ক্লাসে ফ্যাক্টরীয়াল না কি জানি পড়াচ্ছেন, সেদিকে তার মনোযোগ নেই। অর্ধঘুমন্ত চোখে সে সামনের বেঞ্চে বসা মারিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। মারিয়া ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটি। "উফফ মারিয়া! মানুষ কেন এত কিউট হয়!" সুমন্ত প্রায়ই ওকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে আর ওকে ইমপ্রেস করার কথা ভাবতে থাকে। আর দিবাস্বপ্ন দেখাটা সুমন্ত এর অনেক বড় একটা বদভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। যখন তখন, যা তা নিয়ে ও দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দেয়। এমন সময় স্যার বলে উঠলেন, "তো তোমরা শিখলে, ১! মানে হচ্ছে ১ আর যেকোনো সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল হচ্ছে সেই সংখ্যা গুন তার আগের সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল। এখন তোমাদের মধ্যে কে আগে বলতে পারবে ২!, মানে ফ্যাক্টরীয়াল ২ সমান কত?" সুমন্তের মাথায় আসলো, "এইত সুযোগ মারিয়াকে ইমপ্রেস করার! ২ ফ্যাক্টরীয়াল মানে হচ্ছে ২ গুন ১ ফ্যাক্টরীয়াল। ইশ! কিন্তু ১ ফ্যাক্টরীয়াল সমান কত?" অর্ধঘুমন্ত সুমন্ত চিন্তা করতে লাগল, সে যদি ১ ফ্যাক্টরীয়ালের মান কোনভাবে জানতে পারে, তবে তার সাথে ২ গুন করে দিয়েই ২ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করে ফেলতে পারবে, চিন্তা করতে করতে সে ঘুমিয়ে গেল। ঘুমিয়ে সুমন্ত স্বপ্নে দেখে,
সুমন্ত কলেজে অংক ক্লাসে বসে বসে ঝিমুচ্ছে। শিক্ষক ক্লাসে ফ্যাক্টরীয়াল না কি জানি পড়াচ্ছেন, সেদিকে তার মনোযোগ নেই। অর্ধঘুমন্ত চোখে সে সামনের বেঞ্চে বসা মারিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। মারিয়া ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটি। "উফফ মারিয়া! মানুষ কেন এত কিউট হয়!" সুমন্ত প্রায়ই ওকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখে আর ওকে ইমপ্রেস করার কথা ভাবতে থাকে। আর দিবাস্বপ্ন দেখাটা সুমন্ত এর অনেক বড় একটা বদভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। যখন তখন, যা তা নিয়ে ও দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করে দেয়। এমন সময় স্যার বলে উঠলেন, "তো তোমরা শিখলে, ১! মানে হচ্ছে ১ আর যেকোনো সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল হচ্ছে সেই সংখ্যা গুন তার আগের সংখ্যার ফ্যাক্টরীয়াল। এখন তোমাদের মধ্যে কে আগে বলতে পারবে ১!, মানে ফ্যাক্টরীয়াল ১ সমান কত?" সুমন্তের মাথায় আসলো, "এইত সুযোগ মারিয়াকে ইমপ্রেস করার! কিন্তু স্যার কি বোকা! ১
ফ্যাক্টরীয়াল মানে যে ১ সেতি তো স্যার নিজেই বলে
দিলেন!"
অন্য কেউ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগেই সুমন্ত লাফ দিয়ে উঠে
দাড়িয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, "স্যার, ১ ফ্যাক্টরীয়াল সমান ১।"
হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমন্তের। সে ১ ফ্যাক্টরীয়ালের মান জানে। তার
মানে ২ ফ্যাক্টরীয়ালের মান হবে ২ গুন ১। অন্য কেউ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগেই সুমন্ত লাফ দিয়ে উঠে দাড়িয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, "স্যার, ২ ফ্যাক্টরীয়াল সমান ২।"
হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমন্তের। সে স্বপ্নে ২ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করেছে ২। তার মানে ৩ ফ্যাক্টরীয়ালের মান হবে ৩ গুন ২, সমান ৬। অন্য কেউ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগেই সুমন্ত লাফ দিয়ে উঠে দাড়িয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, "স্যার, ৩ ফ্যাক্টরীয়াল
সমান ৬।"
হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমন্তের। সে স্বপ্নে ৩ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করেছে ৬। তার মানে ৪ ফ্যাক্টরীয়ালের মান হবে ৪ গুন ৬, সমান ২৪। অন্য কেউ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগেই সুমন্ত লাফ দিয়ে উঠে দাড়িয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, "স্যার, ৪ ফ্যাক্টরীয়াল
সমান ২৪।"
হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমন্তের। সে স্বপ্নে ৪ ফ্যাক্টরীয়ালের মান বের করেছে ২৪। তার মানে ৫ ফ্যাক্টরীয়ালের মান হবে ৫ গুন ২৪, সমান ১২০। অন্য কেউ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগেই সুমন্ত লাফ দিয়ে উঠে দাড়িয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, "স্যার, ৫ ফ্যাক্টরীয়াল
সমান ১২০।"
তার আচমকা চিৎকারে সারা ক্লাস তার দিকে তাকিয়ে আছে। স্যার বললেন,
"খুব ভাল বাবা, কিন্তু একটু শান্ত হয়ে বল। যাক, কেউ একজন আমার ক্লাসে মনোযোগ
দিচ্ছিল।" সুমন্ত সামনের বেঞ্চে তাকাল, দেখল মারিয়া মুখ টিপে টিপে হাসছে।
সুমন্ত কিছুটা লজ্জা পেয়ে গেল। ক্লাস শেষে বাড়ি ফেরার পথে মারিয়া সুমন্তকে ডেকে
বলল, "তুমি তো অংকে অনেক ভাল, আমাকে কাল্কুলাসে একটু হেল্প করতে পারবে?"
"কি যে বল, আমি আর অংক কি পারি, এই সবই রিকারশন আরকি! অবশ্যই হেল্প করব,
এগুলা তো আমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও করতে পারি।" যা কিছু ঘটছে সুমন্ত বিশ্বাস করতে
পারছে না, তার জীবনে কখনই সবকিছু এত ভালভাবে ঘটে নি।
আচ্ছা, সে আসলে জেগে আছে তো?
হঠাৎ করে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমন্তের।